Friday, November 13, 2015
Friday, November 6, 2015
Download PDF Books of Computer Graphics
> Book Name : Schaum's Outlines of Computer Graphics
Writer : Zhigang Xiang, Roy Plastock
Edition : 2nd
Download link : Click Here
Writer : Zhigang Xiang, Roy Plastock
Edition : 2nd
Download link : Click Here
Sunday, October 25, 2015
Download PDF Books of Artificial Intelligence
> Book Name : Artificial Intelligence - A Moder Approach
Writer : Stuart Russell, Peter Norvig
Edition : 3rd
Download link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Writer : Stuart Russell, Peter Norvig
Edition : 3rd
Download link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Monday, June 8, 2015
Download PDF Books of Operating System
> Book Name : Operating System Concepts
Writer : Abraham Silberschatz, Peter Baer Galvin, Greg Gagne
Edition : 9th
Download link : Click Here
Writer : Abraham Silberschatz, Peter Baer Galvin, Greg Gagne
Edition : 9th
Download link : Click Here
Download PDF Books of Networking
> Book Name : Computer Networking - A Top Down Approach
Writer : James F. Kurose, Keith W. Ross
Edition : 6th
Download link : Click Here
Writer : James F. Kurose, Keith W. Ross
Edition : 6th
Download link : Click Here
Monday, June 1, 2015
স্ট্রংলি কানেক্টেড কম্পোনেন্ট (Kosaraju’s Algorithm)
একটি
ডাইরেক্টেড গ্রাফ কে স্ট্রংলি কানেক্টেড বলা হয় যখন তার প্রত্যেকটি নোড থেকে ঐ
গ্রাফের অন্যান্য প্রত্যেকটি নোডে যাওয়ার জন্য পাথ থাকে। আর যখন কোন একটি গ্রাফের কোন
সাব-গ্রাফ স্ট্রংলি কানেক্টেড থাকে তখন তাদেরকে স্ট্রংলি কানেক্টেড কম্পোনেন্ট বা
সংক্ষেপে SCC বলা হয়। এই SCC গুলো গ্রাফে একটি ভার্চুয়াল পার্টিশন তৈরি
করে যাতে তাদের কে মুল গ্রাফ থেকে পৃথক করা যায়।
উপরের গ্রাফ
গুলো খেয়াল করে দেখো তাহলে বিষয় টি ভালো ভাবে বুঝতে পারবে। আমাদের প্রথম গ্রাফে SCC আছে ১ টি {(1,
2, 3)}। কিন্তু দ্বিতীয় গ্রাফে SCC আছে ৩ টি {(1), (2), (3)}। এবং তৃতীয় গ্রাফে
মোট SCC আছে ২ টি {(1), (2, 3)}।
গ্রাফের প্রত্যেকটি নোড কোন না কোন SCC এর অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং একটি নোড কখনো একাধিক SCC তে থাকতে পারে না। গ্রাফের যেকোনো দুটি নোড যদি স্ট্রংলি কানেক্টেড থাকে, এবং তাদের যেকোনো একটি নোডের সাথে যদি অপর কোন তৃতীয় নোড স্ট্রংলি কানেক্টেড থাকে তাহলে সেই তিনটি নোড একই SCC এর অন্তর্ভুক্ত হবে। কারণ তখন তাদের প্রত্যেকটি নোড থেকে অন্য সব গুলো নোডে যাওয়ার জন্য পাথ থাকবে।
ডাইরেক্টেড
গ্রাফে স্ট্রংলি কানেক্টেড কম্পোনেন্ট বের করার জন্য Kosaraju’s Algorithm খুবই সহজ এবং
জনপ্রিয় একটি অ্যালগরিদম। এটি শেখার জন্য শুধু DFS জানা থাকলেই
হবে। তবে অ্যালগরিদমে যাওয়ার আগে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস আগে বলে নেওয়া উচিত। তাহলে
অ্যালগরিদম টা বুঝতে সুবিধা হবে।
DFS স্টার্টিং টাইম এবং ফিনিশিং টাইমঃ কোন গ্রাফে যখন DFS চালানো হয়, তখন তা সবসময় এক বা একাধিক ট্রি তৈরি করে। এই ট্রি গুলো কে depth-first-tree, এবং অনেক গুলো ট্রি কে একত্রে depth-first-forest বলা হয়। এই ট্রি গুলোর কোন একটি নোড কে যখন ভিজিট করা হয়, তখন সেটা হয় তার স্টার্টিং টাইম। সেই নোডের সব গুলো চাইল্ড কে ভিজিট করে আবার ঐ নোডে আসতে যে টাইম (স্টেপ) লাগে, সেটা হলো ঐ নোডের ফিনিশিং টাইম।
DFS স্টার্টিং টাইম এবং ফিনিশিং টাইমঃ কোন গ্রাফে যখন DFS চালানো হয়, তখন তা সবসময় এক বা একাধিক ট্রি তৈরি করে। এই ট্রি গুলো কে depth-first-tree, এবং অনেক গুলো ট্রি কে একত্রে depth-first-forest বলা হয়। এই ট্রি গুলোর কোন একটি নোড কে যখন ভিজিট করা হয়, তখন সেটা হয় তার স্টার্টিং টাইম। সেই নোডের সব গুলো চাইল্ড কে ভিজিট করে আবার ঐ নোডে আসতে যে টাইম (স্টেপ) লাগে, সেটা হলো ঐ নোডের ফিনিশিং টাইম।
কোন গ্রাফের
নোড গুলোর স্টার্টিং এবং ফিনিশিং টাইম বের করতে চাইলে প্রথমে একটি ইন্টিজার
ভেরিয়েবল ধরে নিতে হবে, মনেকরি তার নাম clock, এর মান
প্রথমেই 0 ধরে নিতে হবে। এবার সব গুলো নোডের
স্টার্টিং আর ফিনিশিং টাইম রাখার জন্য ২টি আলাদা অ্যারে নিতে হবে, মনে করি তাদের
নাম start এবং finish । এখন কাজ হলো, কোন নোড
থেকে DFS চালানোর সময় start[node] এ clock এর মান রাখতে হবে, এবং ঐ নোডের সব গুলো
অ্যাডজাসেন্ট নোড ভিজিট হয়ে গেলে finish[node] এ আবার clock এর মান রাখতে হবে। সকল ক্ষেত্রে clock এর মান স্টোর করার পর তার মান ১ বাড়িয়ে
দিতে হবে। DFS শেষ হলে আমরা আমাদের
গ্রাফের সব গুলো নোডের স্টার্টিং এবং ফিনিশিং টাইম পেয়ে যাবো। তবে SCC বের করার জন্য আমাদের এতো ঝামেলার দরকার হবে
না ☺ ।
ট্রান্সপোজ/ রিভার্স
গ্রাফঃ কোন একটি ডাইরেক্টেড গ্রাফ এর সব গুলো এজ্ কে উল্টো করে দেয়া হলে যে
গ্রাফ পাওয়া যাবে তাকে ঐ গ্রাফের ট্রান্সপোজ বা রিভার্স গ্রাফ বলে। কোড
ইমপ্লিমেন্টেশনের ক্ষেত্রে, মুল গ্রাফ স্টোর করার সময় এজ্ গুলো উল্টো করে স্টোর
করলেই রিভার্স গ্রাফ পাওয়া যাবে।
এখন তাহলে দেখা যাক Kosaraju’s Algorithm ব্যাবহার করে আমরা কিভাবে SCC বের করতে পারি। এজন্য আমাদেরকে মূলত দুটি কাজ করতে হবে।
১। মুল গ্রাফে একবার DFS চালিয়ে সব
গুলো নোড কে তাদের ফিনিশিং টাইম অনুযায়ী ডিসেন্ডিং অর্ডারে সাজিয়ে একটি লিস্ট তৈরি
করতে হবে।
২। লিস্টের শুরু থেকে রিভার্স গ্রাফে DFS চালাতে হবে। প্রতিটি নন-ভিজিটেড নোড থেকে DFS কল করতে হবে এবং প্রতিবার DFS চলার সময় যে সব নোড গুলো ভিজিট হবে তাদের
কে আলাদা করে সেট হিসেবে রাখতে হবে, কারণ তারা সবাই একটি SCC এর অন্তর্ভুক্ত হবে।
এখন অনেকের
মনেই প্রশ্ন আসতে পারে যে এটা কিভাবে কাজ করে? চলো তাহলে নিচের গ্রাফ টায়
অ্যালগরিদম অ্যাপ্লাই করে দেখা যাক।
এই গ্রাফ টি
তে DFS চালিয়ে নোড গুলো কে
তদের ফিনিশিং টাইম অনুযায়ী সাজালে নিচের মত একটি লিস্ট পাওয়া যাবে। এই লিস্ট টা
একই গ্রাফে ভিন্ন রকম হতে পারে, সেটা নির্ভর করে গ্রাফ ইনপুট নেওয়ার সময় তাদের এজ্
গুলোর অর্ডারের উপর। তবে সামান্য পার্থক্য হলেও তা আমাদের কোন সমস্যার সৃষ্টি করবে
না।
এখন এই লিস্টের শুরু থেকে রিভার্স গ্রাফে DFS চালানো শুরু করতে হবে। লিস্টে কোন নন-ভিজিটেড নোড পেলেই সেটা থেকে DFS কল হবে। আর ঐ সময় যে সব নোড গুলো ভিজিট হবে, তাদের কে আলাদা করে রাখতে হবে। এই নোডের সেট গুলোই হবে এক এক টি স্ট্রংলি কানেক্টেড কম্পোনেন্ট। নিচের ছবিতে রিভার্স গ্রাফে SCC গুলো আলাদা করে দেয়া আছে। এখানে গ্রাফের স্ট্রংলি কানেক্টেড নোড গুলো কে আলাদা আলাদা রং দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে।
আমাদের এই
লিস্টের কোন নন-ভিজিটেড নোড থেকে যখন রিভার্স গ্রাফে DFS চালানো হবে, তখন ঐ নোড থেকে যে সব নোডে
যাওয়া যাবে, তাদের সব গুলো নোড একই SCC এর
অন্তর্ভুক্ত হবে। গ্রাফে যদি এমন কোন নোড থাকে, যারা অ্যাডজাসেন্ট কিন্তু স্ট্রংলি
কানেক্টেড নয় অর্থাৎ তারা ভিন্ন SCC তে, তাহলেও
আমাদের কোন সমস্যা হবে না। কারণ ঐ নোড টি অবশ্যই আগে থেকে অন্য কোন SCC এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। অর্থাৎ সেটা আগে
থেকেই ভিজিটেড থাকবে বলে DFS কল করার সময়
ঐ নোড টি কখনো দ্বিতীয় বার ভিজিট হবে না। এখন খাতা কলম নিয়ে স্টেপ গুলো হাতে কলমে
করে দেখো, তাহলে বিষয় টি আরো ভাল ভাবে বুঝতে পারবে।
এখন আসি কোড
ইমপ্লিমেন্টেশনে। গ্রাফ এবং রিভার্স গ্রাফ স্টোর করার জন্য আমাদের দুটি 2D ভেক্টরের প্রয়োজন হবে আর নোড গুলো কে তাদের
ফিনিশিং টাইম অনুযায়ী সাজিয়ে একটি লিস্ট তৈরি করতে আরেকটি ভেক্টর লাগবে।
নোড গুলো কে
সাজানোর জন্য আমাদের খুব একটা কষ্ট করতে হবে না। কোন নোড থেকে DFS কল হবার পর তার অ্যাডজাসেন্ট নোড গুলোর কাজ
শেষ হলে আমাদের লিস্টের শেষে ঐ নোড টিকে পুশ করে দিলেই কাজ হয়ে যাবে। DFS শেষে আমাদের লিস্টে সব গুলো নোড থাকবে এবং
তারা তাদের ফিনিশিং টাইম অনুযায়ী অ্যাসেন্ডিং অর্ডারে সাজানো থাকবে। কিন্তু আমাদের
যেহেতু ডিসেন্ডিং অর্ডারে সাজানো প্রয়োজন, তাই লিস্ট টা ব্যাবহারের সময় উল্টো দিক
থেকে ব্যাবহার করলেই হবে।
আমাদের অর্ধেক কাজ শেষ। এখন আমাদের কাজ হচ্ছে এই লিস্ট থেকে রিভার্স গ্রাফে DFS চালানো এবং SCC গুলো কে আলাদা করে স্টোর করে রাখা। সব গুলো SCC কে স্টোর করে রাখার জন্য আমরা একটি 2D ভেক্টর ব্যাবহার করতে পারি এবং প্রতিবার DFS কলের সময় যে নোড গুলো ভিজিট হবে তাদের লিস্ট তৈরি করার জন্য আরেকটি ভেক্টর ব্যাবহার করতে পারি। DFS কলের আগে এই লিস্ট টা ক্লিয়ার করে নিতে হবে এবং শেষে লিস্ট টা কে স্টোর করে রাখতে হবে।
আমাদের কাজ শেষ। এখন আমাদের গ্রাফে কয়টা SCC আছে এবং গ্রাফের কোন কোন নোড কোন SCC এর অন্তর্ভুক্ত তা পেয়ে যাবো। সম্পুর্ন ইমপ্লিমেন্টশনের পর কোড টা অনেকটা এরকম হবে-
কমপ্লেক্সিটিঃ Kosaraju’s Algorithm এ আমাদের মূলত দুই বার DFS চালাতে হয়েছে। তাই এর কমপ্লেক্সিটি হবে দুই বার DFS চালানোর কমপ্লেক্সিটির সমান, অর্থাৎ O(2*(V+E)) । এখানে V হচ্ছে গ্রাফের মোট ভার্টেক্স সংখ্যা এবং E গ্রাফের এজ্ এর সংখ্যা।
এখন অ্যালগরিদম টা নিজে নিজে ইমপ্লিমেন্ট করার চেষ্টা করো। আর নিচের প্রবলেম টা ঝটপট সমাধান করে ফেলো।
dfs1(source) source.visited = true for i = 0 to i < G[source].size if G[source][i] is not visited dfs1(G[source][i]) push source to the list
আমাদের অর্ধেক কাজ শেষ। এখন আমাদের কাজ হচ্ছে এই লিস্ট থেকে রিভার্স গ্রাফে DFS চালানো এবং SCC গুলো কে আলাদা করে স্টোর করে রাখা। সব গুলো SCC কে স্টোর করে রাখার জন্য আমরা একটি 2D ভেক্টর ব্যাবহার করতে পারি এবং প্রতিবার DFS কলের সময় যে নোড গুলো ভিজিট হবে তাদের লিস্ট তৈরি করার জন্য আরেকটি ভেক্টর ব্যাবহার করতে পারি। DFS কলের আগে এই লিস্ট টা ক্লিয়ার করে নিতে হবে এবং শেষে লিস্ট টা কে স্টোর করে রাখতে হবে।
dfs2(source) source.visited = true push source to the list for i = 0 to i < R[source].size if R[source][i] is not visited dfs2(R[source][i])
আমাদের কাজ শেষ। এখন আমাদের গ্রাফে কয়টা SCC আছে এবং গ্রাফের কোন কোন নোড কোন SCC এর অন্তর্ভুক্ত তা পেয়ে যাবো। সম্পুর্ন ইমপ্লিমেন্টশনের পর কোড টা অনেকটা এরকম হবে-
#include<bits/stdc++.h> using namespace std; #define CLR(a) memset(a, 0, sizeof(a)) #define MAX 1005 vector<int> G[MAX],R[MAX],SCC[MAX],myList,nodes; bool visited[MAX]; void dfs1(int u) { visited[u] = 1; int l = G[u].size(); for(int i = 0; i < l; i++) { int v = G[u][i]; if(!visited[v]) dfs1(v); } myList.push_back(u); } void dfs2(int u) { visited[u] = 1; nodes.push_back(u); int l = R[u].size(); for(int i = 0; i < l; i++) { int v = R[u][i]; if(!visited[v]) dfs2(v); } } int main() { int i, j, n, m, a, b, totalSCC; scanf("%d %d", &n, &m); for(i = 1; i <= m; i++) { scanf("%d %d", &a, &b); G[a].push_back(b); R[b].push_back(a); } CLR(visited); myList.clear(); for(i = 1; i <= n; i++) { if(!visited[i]) dfs1(i); } CLR(visited); totalSCC = 0; for(i = n-1; i >= 0; i--) { if(!visited[myList[i]]) { nodes.clear(); dfs2(myList[i]); SCC[totalSCC] = nodes; totalSCC++; } } printf("%d\n", totalSCC); for(i = 0; i < totalSCC; i++) { for(j = 0; j < SCC[i].size(); j++) { printf("%d ", SCC[i][j]); } printf("\n"); } return 0; }
কমপ্লেক্সিটিঃ Kosaraju’s Algorithm এ আমাদের মূলত দুই বার DFS চালাতে হয়েছে। তাই এর কমপ্লেক্সিটি হবে দুই বার DFS চালানোর কমপ্লেক্সিটির সমান, অর্থাৎ O(2*(V+E)) । এখানে V হচ্ছে গ্রাফের মোট ভার্টেক্স সংখ্যা এবং E গ্রাফের এজ্ এর সংখ্যা।
এখন অ্যালগরিদম টা নিজে নিজে ইমপ্লিমেন্ট করার চেষ্টা করো। আর নিচের প্রবলেম টা ঝটপট সমাধান করে ফেলো।
হ্যাপি কোডিং ☺
Sunday, March 1, 2015
Download FDF Books of Microprocessors
> Book Name : Intel Microprocessors
Writer : Barry B. Brey
Edition : 8th
Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Writer : Barry B. Brey
Edition : 8th
Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Download FDF Books of Numerical Analysis
> Book Name : Numerical Methods for Engineers
Writer : Steven C. Chapra, Raymond P. Canale
Edition : 6th
Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Writer : Steven C. Chapra, Raymond P. Canale
Edition : 6th
Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Download FDF Books of Compilers
> Book Name : Compilers - Principles, Techniques & Tools
Writer : Alfred V. Aho, Monica S. Lam, Ravi Sethi, Jeffrey D. Ullman
Edition : 2nd
Download Link : Click Here
Writer : Alfred V. Aho, Monica S. Lam, Ravi Sethi, Jeffrey D. Ullman
Edition : 2nd
Download Link : Click Here
Download PDF Books of Data Communications
> Book Name : Data Communications and Networking
Writer : Behrouz A. Forouzan
Edition : 4th
Download Link : Click Here
Slide Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Writer : Behrouz A. Forouzan
Edition : 4th
Download Link : Click Here
Slide Download Link : Click Here
Exercise Solution Download Link : Click Here
Tuesday, February 24, 2015
বিগ-ইন্টিজার (জাভা)
আমরা বিভিন্ন প্রোগ্রামিং
ভাষা
গুলো
তে
হিসাব-নিকাশ
করার
জন্য
সাধারণত
int
(32-bit) বা long
(64-bit) টাইপের ডাটা ব্যাবহার করে থাকি। এদের মধ্যে int ডাটা দিয়ে খুব বড় নাম্বার গুলোর হিসাব-নিকাশ করা
না গেলেও long ডাটা দিয়ে মোটামুটি 1018 এর কাছাকাছি সংখ্যা
গুলো এক্সেস করা যায়। সমস্যা হয় তখন যখন আমাদেরকে এর চেয়েও অনেক অনেক গুণ বড়
সংখ্যা গুলো এক্সেস করার দরকার হয়। তখন আমরা কোন সাধারান ডাটা দিয়ে সরাসরি এদের হিসাব-নিকাশ
করতে পারি না, কারন এতে করে আমাদের ভেরিয়েবল গুলো তে ডাটার ওভারফ্লো হয়।
এধরণের
সমস্যা
দূর
করার
জন্য
Java তে
BigInteger
নামের
একটি
বিল্ট-ইন
ক্লাস
তৈরি
করা
আছে। যা দিয়ে খুব সহজেই অনেক বড় বড় সংখ্যার হিসাব-নিকাশ করে ফেলা যায়। BigInteger এর সাইজ JVM এর
পর্যাপ্ত
মেমোরির
উপর
নির্ভর
করে।
তবে
প্রয়োজন
ছাড়া
এটি
ব্যাবহার
করা
উচিত
নয়,
কারণ
BigInteger
সাধারন
ডাটা-টাইপ
এর
তুলনায়
অনেক
ধীরে
কাজ
করে।
এখন
তাহলে
দেখা
যাক
বিগ
ইন্টিজার
ব্যাবহার
করে
আমরা
কি
কি
কাজ
এবং
কিভাবে
করতে
পারি-
প্যাকেজ ইম্পোর্ট করাঃ
BigInteger ক্লাস টি জাভার math প্যাকেজের অন্তর্ভুক্ত।
তাই BigInteger ব্যাবহার করার জন্য আমাদেরকে প্রথমেই math প্যাকেজ টি ইম্পোর্ট করে
নিতে হবে।
import
java.math.BigInteger;
ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করাঃ
বিগ ইন্টিজার ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করা অন্য
সব ডাটা টাইপের মতই। এটি মূলত BigInteger এর অবজেক্ট তৈরি করা হয়। যেমন, আমরা যদি a, b এবং c নামের তিনটি ভেরিয়েবল ডিক্লেয়ার করতে চাই তাহলে আমাদের এভাবে লিখতে
হবে-
BigInteger
a, b, c;
ইনপুট/ আউটপুটঃ
BigInteger এর ইনপুট/ আউটপুট ও অন্য সব ডাটা টাইপের
মতই। যেমন, আমরা যদি একটি ভেরিয়েবলের মান ইনপুট নিয়ে তা আউটপুটে দেখাতে চাই তাহলে
আমাদের প্রোগ্রাম টি এভাবে লিখতে হবে-
import java.util.*; import java.math.*; public class Main { public static void main(String[] args) { Scanner sc = new Scanner (System.in); BigInteger n; n = sc.nextBigInteger(); System.out.println(n); } }
ভ্যালু অ্যাসাইন করাঃ
আমাদেরকে অনেক সময় এক ভেরিয়েবলের মান অন্য
ভেরিয়েবলে অথবা সরাসরি কোন মান একটি ভেরিয়েবলে অ্যাসাইন করার প্রয়োজন হতে পারে। এক
ভেরিয়েবল থেকে অন্য ভেরিয়েবলে ভ্যালু অ্যাসাইন করতে আমরা সরাসরি ‘=’ ব্যাবহার করতে
পারি। যেমন, একটি ভেরিয়েবল b এর মান অপর একটি ভেরিয়েবল a তে অ্যাসাইন করতে চাইলে হলে লিখতে হবে-
BigInteger a = b;
কিন্তু সরাসরি যদি কোন মান একটি ভেরিয়েবলে
অ্যাসাইন করতে চাই, তাহলে BigInteger এর কন্সট্রাক্টর ব্যাবহার করে ভেরিয়েবলে (BigInteger অবজেক্ট) তার মান অ্যাসাইন করতে হবে। BigInteger এর কন্সট্রাক্টর টি প্যারামিটার হিসেবে
একটি নাম্বারের স্ট্রিং নিয়ে থাকে। যেমন-
BigInteger
n = new BigInteger("1234567890123456789");
আবার আমরা BigInteger.valueOf(int_value) ব্যাবহার করে যেকোনো
ইন্টিজার রেঞ্জের সংখ্যা কে সরাসরি BigInteger হিসেবে ব্যাবহার করতে পারি।
BigInteger অ্যারেঃ
BigInteger এর আবার অ্যারে!? হ্যা। অবাক হবার কিছু
নেই ☺। বিগ-ইন্টিজারের অ্যারে ও আমরা ব্যাবহার
করতে পারি। এটিও অন্য সব ডাটা টাইপের অ্যারে এর মতই।
BigInteger[]
array_name = new
BigInteger[array_size];
এখন আমরা চাইলে এই
অ্যারে টাকে সোর্ট ও করে ফেলতে পারি ☺। সম্পুর্ন অ্যারে
সোর্ট করতে চাইলে লিখতে হবে Arrays.sort(array_name); আর কোন একটা নির্দিষ্ট রেঞ্জের ভ্যালু গুলো সোর্ট করতে চাইলে লিখতে
হবে Arrays.sort(array_name,
fromIndex, toIndex+1);। সোর্ট
করার ক্ষেত্রে খেয়াল
রাখতে হবে যাতে অ্যারে টির কোন ইন্ডেক্সে নাল ভ্যালু না থাকে, তা নাহলে আমাদের
প্রোগ্রাম টি এক্সেপশন থ্রো করবে।
BigInteger এর মেথডঃ
জাভার BigInteger ক্লাসে অনেক গুলো
মেথড আছে, যা ব্যাবহার করে আমরা বিগ-ইন্টিজার দিয়ে অনেক বড় বড় সমস্যা খুব সহজেই
সমাধান করে ফেলতে পারি। আমি এখানে প্রয়োজনীয় কিছু মেথড নিয়ে আলচনা করছি।
যোগ/ বিয়োগ/ গুণ/
ভাগ করাঃ
দুটি
বিগ-ইন্টিজার যোগ করার জন্য আমাদেরকে add() মেথড টি
ব্যাবহার করতে হবে। যেমন ধরো আমরা a এবং b দুটি সংখ্যা
যোগ করে ans নামের একটি ভেরিয়েবলে
রাখতে চাই। তাহলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger ans = a.add(b);
একই ভাবে বিয়োগ করার
জন্য subtract(), গুণ করার জন্য multiply(), এবং ভাগ করার জন্য
আমাদেরকে divide() মেথড ব্যাবহার করতে
হবে।
ভাগশেষ বের করাঃ
একটি সংখ্যা কে অপর
একটি সংখ্যা দিয়ে ভাগ করার পর অবশিষ্ট ভাগশেষ বা mod ভ্যালু বের করতে
চাইলে আমাদেরকে mod()
মেথড
টি ব্যাবহার করতে হবে। যেমন, আমরা যদি একটি সংখ্যা a কে অপর একটি সংখ্যা m দিয়ে mod করতে চাই তাহলে
আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger ans
= a.mod(m);
এছাড়াও remainder()
মেথড
টি দিয়ে একই কাজ করা যায়।
কম্পেয়ার করাঃ
অন্য সব ডাটা টাইপের মত বিগ ইন্টিজারে
আমরা দুটি সংখ্যা তুলনা করার জন্য ==, > বা < ব্যাবহার করতে পারি না। দুটি
বিগ-ইন্টিজার সমান কিনা তা দেখার জন্য আমাদের equals() মেথড টি ব্যাবহার করতে হয়। সংখ্যা দুটি সমান হলে মেথড টি true রিটার্ন করে, তা
নাহলে false রিটার্ন করে। দুটি বিগ-ইন্টিজার কম্পেয়ার করার জন্য
জাভার BigInteger
ক্লাসে compareTo() মেথড
আছে। এই মেথড টি একটি ইন্টিজার সংখ্যা রিটার্ন করে। আমরা যখন দুটি সংখ্যা কম্পেয়ের
করবো তখন প্রথম সংখ্যা টি যদি দ্বিতীয় সংখ্যার চেয়ে ছোটো হয় তাহলে মেথড টি -1 রিটার্ন করবে, সংখ্যা দুটি যদি সমান হয়
তাহলে 0 রিটার্ন করবে এবং প্রথম সংখ্যা টি যদি বড় হয়
তাহলে 1 রিটার্ন করবে। নিচের কোড টি রান করে দেখো,
তাহলে বিষয় টা আর ভাল ভাবে বুঝতে পারবে।
import java.util.*; import java.math.*; public class Main { public static void main(String[] args) { Scanner sc = new Scanner (System.in); BigInteger a, b; a = sc.nextBigInteger(); b = sc.nextBigInteger(); int cmp = a.compareTo(b); if(cmp == -1) System.out.println("a is less than b"); else if(cmp == 0) System.out.println("a is equal to b"); else if(cmp == 1) System.out.println("a is greater than b"); } }
পাওয়ার বের করাঃ
আমরা
চাইলে
বিগ-ইন্টিজারের
পাওয়ারও
বের
করতে
পারি।
এজন্য
আমাদেরকে pow()
মেথড
টি
ব্যাবহার
করতে
হবে। তবে
এই
মেথড
টি
প্যারামিটার
হিসেবে
একটি
ইন্টিজার
গ্রহন
করে,
তাই
পাওয়ার
এর
মান
টি
অবশ্যই
int
ডাটা
টাইপের
রেঞ্জের
মধ্যে
হতে
হবে।। কোন
একটি
সংখ্যা
n
এর
পাওয়ার
p
বের
করতে
চাইলে
আমাদের
লিখতে
হবে-
BigInteger
ans = n.pow(p);
বিগ-মড ভ্যালু বের
করাঃ
বিগ-মড বা (np)%m এক্সপ্রেশনের মান বের
করার জন্য বিগ-ইন্টিজারের modpow()
মেথড
আছে। মেথড টি প্যারামিটার হিসেবে দুটি BigInteger নিয়ে থাকে। এখন
আমরা যদি কোন একটি সংখ্যা n এর পাওয়ার p কে অপর একটি সংখ্যা
m দিয়ে mod করতে চাই তাহলে
আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = n.modPow(p,m);
মডুলার-ইনভার্স
ভ্যালু বের করাঃ
মডুলার-ইনভার্স বের
করার জন্য বিগ-ইন্টিজারে modInverse() একটি মেথড আছে। তবে এজন্য আমরা যে
সংখ্যার মডুলার-ইনভার্স বের করতে চাই এবং যে সংখ্যা টি দিয়ে mod করতে চাই, তাদেরকে
অবশ্যই রিলেটিভলি-প্রাইম হতে হবে। এখন আমরা যদি কোন একটি সংখ্যা n এর মডুলার-ইনভার্স
বের করতে চাই এবং যে সংখ্যা টি দিয়ে mod করবো তা যদি m হয় তাহলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = n.modInverse(m);
GCD বের করাঃ
দুটি
সংখ্যার
Greatest Common Divisor (GCD) বের করার জন্য বিগ-ইন্টিজারে gcd() মেথড টি আছে। দুটি সংখ্যা a এবং b এর GCD বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.gcd(b);
ম্যাক্সিমাম/
মিনিমাম বের করাঃ
জাভার বিগ-ইন্টিজারে
দুটি সংখ্যার মধ্যে বৃহত্তর সংখ্যা বের করার জন্য max() এবং ক্ষুদ্রতর
সংখ্যা বের করার জন্য min()
মেথড
রয়েছে। দুটি সংখ্যার মধ্যে ম্যাক্সিমাম বা মিনিমাম বের করার জন্য আমাদের লিখতে
হবে-
BigInteger largest = a.max(b);
BigInteger smallest = a.min(b);
BigInteger smallest = a.min(b);
Absolute মান বের করাঃ
কোন সংখ্যার পরম মান
বা Absolute value বের করার জন্য
বিগ-ইন্টিজারে abs()
একটি
মেথড আছে। কোন একটি সংখ্যা n এর Absolute
মান
বের করতে চাইলে লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.abs();
সম্ভাব্য-প্রাইম
নাম্বারঃ
আমাদের
কে অনেক সময়
প্রাইম নাম্বার
বের করার প্রয়োজন
হতে পারে। বিশেষ
করে ক্রিপ্টোগ্রাফীর জন্য
প্রাইম নাম্বার
জেনারেট করা
অনেক জরুরি। একটি বিগ-ইন্টিজার
সম্ভাব্য প্রাইম
নাম্বার কি
না তাও আমরা
বের করতে পারি।
এজন্য BigInteger ক্লাসে isProbablePrime() মেথড আছে।
মেথড টি তে
probabilistic primality
টেস্টের
জন্য
Miller–Rabin
অ্যালগরিদম
ব্যাবহার
করা
হয়েছে।
মেথড টি প্যারামিটারে
certainty হিসেবে একটি
ইন্টিজার ভ্যালু
নিয়ে থাকে এবং
একটি বুলিয়ান ডাটা
রিটার্ন করে।
certainty
দিয়ে অসম্ভাব্যতার হার
বের করা হয়।
তারপর তা থেকে
সম্ভাব্যতার হার
বের করা হয়।
সম্ভাব্যতার হার
বের করা হয়
(1
- 0.5certainty) এভাবে।
কোন একটি সংখ্যা
প্রাইম নাম্বার
হবার সম্ভাব্যতা যদি
এই মান কে
অতিক্রম করে
তাহলে মেথড টি
true
রিটার্ন করে,
অন্যথায় false রিটার্ন
করে। অর্থাৎ certainty এর মান
যত বড় হবে,
সম্ভাব্যতার হার
তত বাড়বে। আবার
অন্য দিকে সম্ভাব্যতার
হার যত বাড়বে,
প্রোগ্রামের এক্সিকিউশন
টাইম ততো বেশি
লাগবে। তাই
এটা ব্যাবহারকারীর উপর
নির্ভর করে
যে সে কতটুকু
সময়ের মধ্যে কত
সম্ভাব্যতার প্রাইম
নাম্বার চায়।
কোন
একটি
সংখ্যা
n, certainty c এর সাপেক্ষে প্রাইম কি না বের করতে হলে আমাদের লিখতে হবে-
boolean
flag = n.isProbablePrime(c);
আবার কোন একটি সংখ্যার পরবর্তি কোন সংখ্যা টি একটি সম্ভাব্য প্রাইম তা
বের করার জন্য বিগ ইন্টিজারে আছে nextProbablePrime() মেথড। মেথড টি একটি
সম্ভাব্য প্রাইম নাম্বার রিটার্ন করে এবং রিটার্ন করা নাম্বার
টি একটি কম্পোজিট নাম্বার হবার সম্ভাব্যতা থাকে 2-100 এর কম। কোন একটি সংখ্যা n এর পরবর্তি সম্ভাব্য প্রাইম সংখ্যা টি বের করতে হলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger ans = n .nextProbablePrime();
আমাদের অনেক সময় র্যান্ডম
প্রাইম
নাম্বারের দরকার হতে পারে। বিগ ইন্টিজারে র্যান্ডম ভাবেও সম্ভাব্য প্রাইম নাম্বার জেনারেট করা যায়। এজন্য বিগ ইন্টিজারে probablePrime() মেথড আছে। মেথড টি প্যারামিটারে bitLength হিসেবে
একটি ইন্টিজার এবং rnd হিসেবে একটি র্যান্ডম ডাটা নিয়ে থাকে। মেথড টির
রিটার্ন করা নাম্বার টি এই bitLength সংখ্যক
বিটের হবে। মেথড টি কল করার সময় এর মান সব সময় 2 বা তার বেশি হতে হবে। আর rnd হচ্ছে একটি র্যান্ডম
বিট সোর্স, একটি সম্ভাব্য প্রাইম নাম্বার রিটার্ন করার জন্য যার primality টেস্ট
করা হয়। মেথড টি একটি সম্ভাব্য প্রাইম নাম্বার রিটার্ন করে এবং রিটার্ন
করা নাম্বার টি একটি কম্পোজিট নাম্বার হবার সম্ভাব্যতা থাকে 2-100 এর কম। এখন আমাদের যদি n সংখ্যক বিটের একটি র্যান্ডম সম্ভাব্য প্রাইম
নাম্বার বের করতে হয়, তাহলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger ans = BigInteger.probablePrime(n, rnd);
Bitwise অপারেশনঃ
AND
(a&b): বিগ
ইন্টিজারের বিট-ওয়াইজ AND
ভ্যালু
বের করার জন্য রয়েছে and() মেথড। দুটি বিগ ইন্টিজার a এবং b এর AND
ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.and(b);
OR (a|b): বিগ
ইন্টিজারের বিট-ওয়াইজ OR
ভ্যালু
বের করার জন্য রয়েছে or() মেথড। দুটি বিগ ইন্টিজার a এবং b এর OR
ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.or(b);
XOR (a^b): বিগ
ইন্টিজারে xor() মেথড টি
দিয়ে বিট-ওয়াইজ XOR
বা Exclusive
OR ভ্যালু
বের করা হয়। দুটি বিগ ইন্টিজার a এবং b এর XOR ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.xor(b);
NOT
(~a): বিগ ইন্টিজারের বিট-ওয়াইজ NOT
ভ্যালু
বের করার জন্য রয়েছে not() মেথড। কোন একটি বিগ ইন্টিজার a এর NOT ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.not();
Shift-Left
(a<<n): আমরা চাইলে বিগ ইন্টিজারের বিট গুলো কে শিফট
ও করতে পারি। বিট গুলো কে বাম দিকে শিফট করার জন্য আমাদেরকে shiftLeft()
মেথড টি ব্যাবহার করতে হবে। মেথড টি প্যারামিটারে একটি ইন্টিজার সংখ্যা নিয়ে থাকে।
একটি নাম্বারের বিট গুলো কে আমরা বাম দিকে কত বিট শিফট করবো এটা হচ্ছে তার মান।
কোন একটি সংখ্যা a কে আমরা যদি n বিট বামে শিফট করতে চাই, তাহলে লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.shiftLeft(n);
Shift-Right (a>>n): বিগ
ইন্টিজারের বিট
গুলো কে ডান দিকে শিফট করার জন্য আমাদেরকে shiftRight() মেথড টি ব্যাবহার করতে হবে। এটি shiftLeft()
মেথড টির মতই। কোন একটি সংখ্যা a কে আমরা যদি n বিট ডানে শিফট করতে চাই, তাহলে লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.shiftRight(n);
Test-Bit (a&(1<<n)): একটি বিগ
ইন্টিজারের n তম বিট টি 0 নাকি
1 তা বের করার জন্য BigInteger
ক্লাসে আছে testBit() মেথড। মেথড টি প্যারামিটারে n এর মান নেয়
এবং n
তম বিট টি 1 হলে true
রিটার্ন করে আর 0 হলে false রিটার্ন করে। এখন আমরা যদি কোন একটি সংখ্যা a এর n তম বিট চেক
করতে চাই, তাহলে লিখতে হবে-
boolean flag = a.testBit(n);
Clear-Bit (a & ~(1<<n)): একটি বিগ
ইন্টিজারের কোন একটি বিট কে 0 করতে হলে আমাদের clearBit()
মেথড টি ব্যাবহার করতে হবে। কোন একটি সংখ্যা a এর n তম বিট টি কে 0 করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.clearBit(n);
Set-Bit (a|(1<<n)): একটি বিগ
ইন্টিজারের কোন একটি বিট কে 1 করতে হলে আমাদের setBit()
মেথড টি ব্যাবহার করতে হবে। কোন একটি সংখ্যা a এর n তম বিট টি কে 1 করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger
ans = a.setBit(n);
Flip-Bit (a ^ (1<<n)): একটি বিগ
ইন্টিজারের কোন একটি বিট কে ফ্লিপ করতে হলে অর্থাৎ 0 থাকলে 1
করতে অথবা 1 থাকনে 0 করতে চাইলে আমাদের flipBit() মেথড টি
ব্যাবহার করতে হবে। কোন একটি সংখ্যা a এর n তম বিট টি কে ফ্লিপ করতে চাইলে আমাদের লিখতে
হবে-
BigInteger
ans = a.flipBit(n);
AND-NOT (a & ~b): দুটি বিগ
ইন্টিজারের বিট-ওয়াইজ AND-NOT ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদেরকে andNot() মেথড টি ব্যাবহার করতে হবে। দুটি বিগ ইন্টিজার a এবং b এর AND-NOT ভ্যালু
বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
BigInteger ans = a.andNot(b);
Lowest Set Bit (log2(a & -a)): কোন সংখ্যার সবচেয়ে ছোট কোন বিটে 1 আছে তা বের করার জন্য বিগ ইন্টিজারে getLowestSetBit() মেথড আছে। কোন একটি বিগ ইন্টিজার a এর সবচেয়ে ছোট কোন বিট টি 1 তা বের করতে চাইলে আমাদের লিখতে হবে-
int ans = a.getLowestSetBit();
আরো কিছু
প্রয়োজনীয় মেথডঃ
toString(): বিগ ইন্টিজার কে
স্ট্রিং এ কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়।
toByteArray(): বিগ ইন্টিজার কে
বাইট-অ্যারে তে কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়।
negate(): বিগ ইন্টিজারের সাইন পরিবর্তন করতে ব্যাবহার করা হয়।
bitCount(): কোন
সংখ্যার 2’s complement এ সাইন বিটের বিপরীত কয়টি বিট আছে তা বের করার
জন্য ব্যাবহার করা হয়।
bitLength():
একটি
সংখ্যা কে বাইনারি বেইজে রিপ্রেজেন্ট করতে (সাইন বিট ছাড়া) কয়টি বিটের প্রয়োজন তা
জানার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
signum(): কোন সংখ্যা ধনাত্মক,
ঋণাত্মক অথবা শূন্য কি না তা জানার জন্য ব্যাবহার করা হয়। ধনাত্মক হলে 1, ঋণাত্মক হলে -1 এবং শূন্য হলে মেথড টি 0 রিটার্ন করে।
intValue(): BigInteger
থেকে int ডাটায়
কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়। তবে এ ক্ষেত্রে ডাটা ওভারফ্লো হলে মেথড টি কোন
এক্সেপশন থ্রো করে না। এক্ষেত্রে intValueExact() ব্যাবহার করলে এই
মেথড টি এক্সেপশন থ্রো করে।
longValue(): BigInteger থেকে long ডাটায়
কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়। এই মেথড টি ও ডাটা ওভারফ্লো হলে এক্সেপশন থ্রো করে
না। এক্ষেত্রে longValueExact() ব্যাবহার করলে এই
মেথড টি এক্সেপশন থ্রো করে।
floatValue(): BigInteger
থেকে float ডাটায়
কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়।
doubleValue(): BigInteger
থেকে double ডাটায়
কনভার্ট করতে ব্যাবহার করা হয়।
hashCode(): হ্যাশ-কোড বের করার
জন্য ব্যাবহার করা হয়।
divideAndRemainder(): মেথড টি দুটি
সংখ্যার ভাগফল এবং ভাগশেষ এক সাথে একটি BigInteger অ্যারে আকারে
রিটার্ন করে। রিটার্ন করা অ্যারে টির [0] ইন্ডেক্সে থাকে
ভাগফলের মান এবং [1] ইন্ডেক্সে থাকে
ভাগশেষ এর মান। নিচের কোড টি রান করে দেখো তাহলে বিষয় টি আরো ভাল ভাবে বুঝতে
পারবে।
import java.util.*; import java.math.*; public class Main { public static void main(String[] args) { Scanner sc = new Scanner (System.in); BigInteger a=sc.nextBigInteger(); BigInteger b=sc.nextBigInteger(); BigInteger arr[] = a.divideAndRemainder(b); System.out.println("Quotient = "+arr[0]); System.out.println("Remainder = "+arr[1]); } }
এই
ছিলো
আমাদের
BigInteger
নিয়ে
আলোচনা।
Java
তে
BigDecimal
নামে
আরো
একটি
ক্লাস
আছে
যা
দিয়ে
Decimal সংখ্যার হিসাব নিকাশ করা যায়। এটির ব্যাবহার BigInteger এর
মতই।
প্রায়
সব
গুলো
মেথড
একই
রকম।
BigInteger
এর
মেথড
গুলোর
সোর্স
কোড
দেখতে
চাইলে
এখানে ঘুরে
আসতে
পারো।
এখন
আসি
প্রবলেম
সল্ভিং
এর
কথায়।
এক্ষেত্রে
আমি
বলবো
জাভার
BigInteger
ব্যাবহার
না
করে
নিজে
কোড
ইমপ্লিমেন্ট
করে
প্রবলেম
সল্ভ
করতে।
এতে
করে
তোমার
প্রোগ্রামিং
এর
দক্ষতা
বাড়বে
আর
তার
সাথে
তোমার
প্রোগ্রামটিও
অনেক
ইফিশিয়েন্ট
হবে। তবে জাভা দিয়ে কোন
প্রোজেক্ট
বা
অ্যাপ্লিকেশন
তৈরি
করতে
অনায়াসে
BigInteger ব্যাবহার করতে পারো। যাই হোক এখন যেহেতু বিগ ইন্টিজার শিখে ফেলেছ, তাই নিচের
প্রবলেম
গুলো
ঝটপট
সমাধান
করে
ফেলো।
হ্যাপি
কোডিং ☺
Labels:
Bangla,
Basic,
BigInteger,
Java,
Programming,
Tutorial,
বাংলা
Subscribe to:
Posts (Atom)